Skip to playerSkip to main contentSkip to footer
  • 6/15/2021
আসন্ন ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে রাজধানীর পাইকারি বাজারগুলো জমজমাট হয়ে উঠেছে। দোকানগুলোতে বাহারি এখন পণ্যের সমাহার। পণ্য বিক্রিতে ব্যস্ত দোকানিরা। এছাড়া হাঁকডাক দিয়ে চলছে খুচরা বিক্রিও। পুরান ঢাকার ইসলামপুরের কাপড়ের বড় পাইকারি বাজারগুলো ঘুরে এসব চিত্র দেখা গেছে।

ইসলামপুরের নবাববাড়ি এলাকায় যানজট ঠেলে ঢুকেই চোখে পড়ে সারি সারি কাপড়ের দোকান। ক্রেতাদের কাপড় দেখানো, দরদামে ব্যস্ত বিক্রেতারা। বোঝাই করা কাপড়ের থান মাথায় করে এক দোকান থেকে আরেক দোকানে নিয়ে যাচ্ছে ক্রেতারা। আর বিক্রি করা মালামাল নির্দিষ্ট গন্তব্যে পৌঁছাতে কাভার্ডভ্যান, রিকশা ও ভ্যান ভর্তিতে ব্যস্ত শ্রমিকরা।

বেশিরভাগ কাপড়ের দোকানেই ক্রেতাদের ভিড়। দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের খুচরা বিক্রেতারাই মূলত এখানকার ক্রেতা। তবে অনেক দোকানে খুচরাও বিক্রি হচ্ছে হাঁকডাক দিয়ে।

দেশি-বিদেশি থান কাপড়, পাঞ্জাবির কাপড়, প্যান্ট, শার্টের পিস, থ্রি-পিস, সালোয়ার কামিজসহ পোশাক তৈরির বিভিন্ন অনুষঙ্গ পাইকারি ও খুচরা বিক্রি হচ্ছে। সুলভ মূল্যে কাপড় পাওয়া যায় বলে পাইকারি খুচরা বিক্রেতাদের পাশাপাশি অনেক সাধারণ ক্রেতারা ভিড় করছে পুরান ঢাকার এসব কাপড়ের বাজারে।

ইসলামপুরের ব্যবসায়ীরা জানান, বছরের উৎসবগুলোর মধ্যে ঈদুল ফিতরে কাপড়ের চাহিদা সবচেয়ে বেশি থাকে। শবে বরাতের পর থেকেই উৎসবের প্রস্তুতি শুরু হয়েছে। সারাদেশ থেকে খুচরা বিক্রেতারা প্রয়োজনীয় কাপড় কিনে নিয়ে যাচ্ছে। অনেকে অর্ডার করছে। এখন পাইকারি বাজারের ভরা মৌসুম। এ অবস্থা থাকবে রমজানের শুরু পর্যন্ত। তবে ১০ রোজা পর্যন্ত টুকিটাকি বেচাকেনা চলবে বলে জানান তারা।

এম জে ট্রেডিংয়ের বিক্রয় কর্মী এ কে হোসেন জাগো নিউজকে বলেন, তাদের দোকানে প্যান্ট, শার্ট ও স্যুটের পিস বিক্রি করা হয়। সারা বছর বেচাকেনা হলেও শবে বরাতের পর থেকেই মূল বিক্রি শুরু হয়।

বিক্রি কেমন হচ্ছে জানতে চাইলে এ বিক্রেতা জানান, আগের মতো এখন তেমন ব্যবসা নেই। এখন বেশিরভাগ মানুষ রেডিমেট গার্মেন্টসের কাপড় পরে। থান কাপড়ের চাহিদা কম, তাই বিক্রিও কম।

কাপড়ের আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান এসআই এন্টারপ্রাইজের তানভীর বলেন, ভারত, চীন, জাপান ও থাইল্যান্ডসহ বিভিন্ন দেশ থেকে কাপড় আমদানি করে থাকি। দাম কম ও মান ভালো হওযায় ভারত ও চায়না কাপড়ের চাহিদ?

Category

🗞
News

Recommended